কে বাঁচায় কে বাঁচে MCQ & SAQ প্রশ্ন উত্তর|উচ্চমাধ্যমিক দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা কে বাঁচায় কে বাঁচে MCQ এবং SAQ প্রশ্ন উত্তর|Ke Bachay Ke Bache MCQ and SAQ|কে বাঁচায় কে বাঁচে SAQ|কে বাঁচায় কে বাঁচে MCQ Mock Test (মক টেস্ট) – WBCHSE Board –এর উচ্চমাধ্যমিক দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীদের জন্য Anushilan.Com -এর তরফ থেকে নিয়ে আসা হয়েছে কে বাঁচায় কে বাঁচে MCQ & SAQ প্রশ্ন উত্তর । এই প্রশ্ন উত্তরগুলো ছাত্রছাত্রীদের জন্য খুবই মূল্যবান যেটি, ক্লাস ১২ [WBCHSE Class 12]-এর সিলেবাসের ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে । এই মক টেস্টটি অভিজ্ঞ শিক্ষক-শিক্ষিকারা পরিশ্রম এবং অভিজ্ঞতা দিয়ে তৈরি করেছেন এর ফলে টেস্টের প্রশ্নগুলি ক্লাস XII-এর ফাইনাল পরীক্ষার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ । তাই আর দেরি না করে প্রশ্ন উত্তর গুলো মুখস্থ করে নাও। ‘কে বাঁচায় কে বাঁচে’ গল্পের কুইজের MCQ প্রশ্ন উত্তরগুলো তোমাদের কেমন লাগলো আমাদের কমেন্টের মাধ্যমে জানাও ।
কে বাঁচায় কে বাঁচে MCQ & SAQ প্রশ্ন উত্তর|উচ্চমাধ্যমিক দ্বাদশ শ্রেণি বাংলা কে বাঁচায় কে বাঁচে গল্পের MCQ এবং SAQ
MCQ
1. আপিস যাবার পথে মৃত্যুঞ্জয় প্রথম কী দেখল ? –
- ফুটপাথে মৃত্যু
- অনাহারে মৃত্যু
- বস্তিবাসীর মৃত্যু
- পাগলের মৃত্যু।
অনাহারে মৃত্যু
2. ফুটপাথে হাঁটা তার বেশি প্রয়োজন হয় না।’ কার প্রয়োজন হয় না –
- নিখিল
- টুনুর মা
- মৃত্যুঞ্জয়
- টুনু
মৃত্যুঞ্জয়
3. “কয়েক মিনিটে মৃত্যুঞ্জয়ের সুস্থ শরীরটা অসুস্থ হয়ে গেল।”- কারণ –
- অফিসে কাজের চাপ প্রবল
- প্রচণ্ড গরমের মধ্যে হেঁটে সে অফিসে এসেছিল
- প্রথমবার অনাহারে মৃত্যু দেখে সে প্রবল আঘাত পেয়েছিল
- বেশি খাবার খেয়ে ফেলার তার বমি হচ্ছিল
প্রথমবার অনাহারে মৃত্যু দেখে সে প্রবল আঘাত পেয়েছিল
4. মনে আঘাত পেলে মৃত্যুঞ্জয়ের-
- বমি হয়
- ঘুম পায়
- রাগ হয়
- শরীরে তার প্রতিক্রিয়া হয়
শরীরে তার প্রতিক্রিয়া হয়
5. মৃত্যুঞ্জয় নিখিলের থেকে মাইনে বেশি পায় –
- কুড়ি টাকা
- পঞ্চাশ টাকা
- একশো টাকা
- তিরিশ টাকা
পঞ্চাশ টাকা
6. নিখিল রোগা, তীক্ষ্ণবুদ্ধি এবং একটু…’ –
- আলসে প্রকৃতির লোক
- সাহসী প্রকৃতির লোক
- ভীরু প্রকৃতির লোক
- চালাক প্রকৃতির লোক
আলসে প্রকৃতির লোক
7. নিখিল অবসর জীবনটা কীভাবে কাটাতে চায় ? –
- বই পড়ে আর একটা চিন্তাজগৎ গড়ে তুলে
- সংসারধর্ম পালন করে
- সামাজিক কাজকর্ম করে
- অসুস্থ স্ত্রীর সেবাযত্ন করে
বই পড়ে আর একটা চিন্তাজগৎ গড়ে তুলে
8. ‘সে জবাবে বলল অন্য কথা।’— ‘সে’ হল –
- নিখিল
- মৃত্যুঞ্জয়
- টুনুর মা
- মৃত্যু প্রয়ের জনৈক সহকর্মী
মৃত্যুঞ্জয়
9. যথেষ্ট রিলিফ ওয়ার্ক না হওয়ার কারণ। –
- টাকার অভাব
- লোকের অভাব
- সদিচ্ছার অভাব
- পরিকল্পনার অভাব
লোকের অভাব
10. “মৃত্যুঞ্জয় একতাড়া নোট নিখিলের সামনে রাখল।”-টাকাটা –
- নিখিলকে ধার দেবে
- রিলিফ ফান্ডে দেবে
- নিখিলকে ঘুষ দেবে
- অফিসের সকলকে ভুরিভোজ করাবে
রিলিফ ফান্ডে দেবে
11. মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়িতে থাকে –
- দশজন লোক
- পাঁচজন লোক
- সাতজন লোক
- ন’জন লোক
ন’জন লোক
12. টুনুর মা নিখিলকে কী অনুরোধ জানিয়েছিল। –
- একবেলার খাবার বিলিয়ে দিতে
- মাইনের অর্থ দান করতে
- আর্থিক সাহায্য করতে
- মৃত্যুঞ্জয়ের খেয়াল রাখতে
মৃত্যুঞ্জয়ের খেয়াল রাখতে
13. মৃত্যুঞ্জয়ের স্ত্রীর ‘কেবলি মনে পড়ে’ –
- সংসারের অভাবের কথা
- স্বামীর কথা
- ফুটপাথের লোকগুলোর কথা
- ছেলেমেয়েদের কথা
ফুটপাথের লোকগুলোর কথা
14. মৃত্যুঞ্জয়ের ধূলিমলিন সিল্কের জামা এখন –
- পরিচ্ছন্ন হয়েছে
- ছিঁড়ে গেছে
- অদৃশ্য হয়েছে
- নতুন হয়েছে
অদৃশ্য হয়েছে
15. মৃত্যুঞ্জয়ের বাজার ও কেনাকাটা করে –
- নিখিল
- টুনুর মা
- সে নিজে
- চাকর ও ছোটো ভাই
চাকর ও ছোটো ভাই
16. নিখিল সাহায্যের পরিমাণ কত টাকা করে কমাতে চেয়েছিল ?
- তিন টাকা
- চার টাকা
- পাঁচ টাকা
- ছয় টাকা
পাঁচ টাকা
Q17. “ মনে আঘাত পেলে মৃত্যুঞ্জয়ের …… ”
- বমি হয়
- ঘুম পায়
- রাগ হয়
- শরীরে তার প্রতিক্রিয়া হয়
শরীরে তার প্রতিক্রিয়া হয়
Q18. “একটা কাজ করে দিতে হবে ভাই ।” -কী কাজ করতে বলেছিল মৃত্যুঞ্জয় ?
- খাবার সংগ্রহ করতে বলেছিল
- টাকাটা কোনো রিলিফ ফান্ডে দিয়ে আসতে বলেছিল
- দুর্ভিক্ষ পীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়াতে বলেছিল
- বাজার করতে বলেছিল
টাকাটা কোনো রিলিফ ফান্ডে দিয়ে আসতে বলেছিল
Q19. “নিখিল সন্তর্পণে প্রশ্ন করল ।” তার প্রশ্নটি কী ছিল ?
- তোমার কী হল ?
- কী হল তোমার ?
- কী হল হে তোমার ?
- কী হয়েছে তোমার ?
কী হল হে তোমার ?
Q20. “অন্নের বদলে বরং সমিধে পরিণত হয়ে যাবে ।” – ‘সমিধ’ শব্দের অর্থ হল-
- যজ্ঞের হোমের কাঠ
- সমাধি
- ক্ষুদার আগুন
- অগ্নি
যজ্ঞের হোমের কাঠ
SAQ
1. ‘……সন্দেহ নেই।’—কোন ব্যাপারে সন্দেহ না থাকার কথা বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ মৃত্যুশ্বর যদি নিত্যদিন ফুটপাথ দিয়ে হেঁটে চলাফেরা করত তবে সে নিশ্চিতভাবে অনাহারে মৃত্যু দেখতে পেত — এ ব্যাপারে কোনো সন্দেহ না থাকার কথা বলা হয়েছে।
2. “তখন সে রীতিমতো কাবু হয়ে পড়েছে।”— সে কাবু হয়ে পড়েছিল কেন ?
উত্তরঃ ‘সে’ অর্থাৎ মৃত্যুায় অফিসে আসার সময় ফুটপাথে অনাহারে মানুষের মৃত্যু দেখার কারনে, অফিসে এসে রীতিমতো কাবু হয়ে পড়েছিল ।
3. নিখিলের সমপদস্থ মৃত্যুঞ্জয় নিখিলের তুলনায় কত টাকা মাইনে বেশি পায় এবং কেন ?
উত্তরঃ নিখিলের সমপদস্থ মৃত্যুায় নিখিলের তুলনায় পদ্যাশ টাকা মাইনে বেশি পায় বাড়তি একটা দায়িত্বের জন্য। “অন্য সকলের মতো মৃত্যুওয়কে সেও খুব পছন্দ করে ।”
4. কী কারণে ‘সে’ মৃত্যুঞ্জয়কে পছন্দ করে ?
উত্তরঃ মৃত্যুঞ্জয় শুধু নিরীহ, শান্ত, দরাজ ভালোমানুষ বলে নয়, সৎ ও সরল বলেও নয়, মানবসভ্যতার সবচেয়ে প্রাচীন ও সবচেয়ে পচা ঐতিহ্য আদর্শবাদের কল্পনাতাপস বলে অন্য সকলের মতো নিখিলও মৃত্যুঞ্জয়কে খুব পছন্দ করে ।
5. “মৃত্যুঞ্জয়ের রকম দেখেই নিখিল অনুমান করতে পারল, ” — নিখিল কী অনুমান করল ?
উত্তরঃ মৃত্যুদ্বয়ের রকম দেখেই নিখিল অনুমান করতে পারল যে, বড়ো একটা সমস্যার সঙ্গে তার সংঘর্ষ হয়েছে এবং শার্শিতে আটকানো মৌমাছির মতো সেই স্বচ্ছ সমস্যার অকারণ, অর্থহীন, অনুচিত কাঠিন্যে সে মাথা খুঁড়ছে ।
6. “নিখিল সংবাদপত্রটি তুলে নিল।”—এই সংবাদপত্রে কোন বিষয়ে মন্তব্য করা হয়েছে ?
উত্তরঃ ভালোভাবে সদ্গতির ব্যবস্থা করে গোটা কুড়ি মৃতদেহকে স্বর্গে পাঠানো হয়নি বলে সংবাদপত্রের এক স্থানে তীক্ষ্ণধার হা-হুতাশ করা মন্তব্য করা হয়েছে ।
7. টুনুর মা তাকে সকাতর অনুরোধ জানায়, ” – টুনুর মা কাকে কী অনুরোধ জানায় ?
উত্তরঃ টুনুর মা তার স্বামীর বন্ধু নিখিলকে অনুরোধ জানায় যে, সে যেন তার স্বামী মৃত্যুঞ্জয়ের খেয়াল রাখে এবং তার সঙ্গে থাকে ।
8. “কেবলি মনে পড়ে ফুটপাথের ওই লোকগুলির কথা । – লোকগুলির কথা কার, কেন মনে পড়ে ?
উত্তরঃ টুনুর মা তার স্বামীর সঙ্গে থাকতে থাকতে তার স্বামীর মতোই হয়ে গেছে। স্বামীর মতো সেও যেন ক্রমশ পাগল হয়ে যাচ্ছে । এই কারণে তার কেবলই ফুটপাথের অগ্রপ্রার্থী মানুষগুলির কথা মনে পড়ে ।
9. ‘মৃত্যুঞ্জয় শোনে কিন্তু তার চোখ দেখেই টের পাওয়া যায়’ কী টের পাওয়া যায় ?
উত্তরঃ মৃত্যুদ্বয়ের চোখ দেখে টের পাওয়া যায় যে, নিখিলের কোনো কথার মানে সে আর বুঝতে পারছে না । তার অভিজ্ঞতার কাছে কথার মারপ্যাচ অর্থহীন হয়ে গেছে ।
10. “ক্রমে ক্রমে নিখিলকে হাল ছেড়ে দিতে হয়।”— নিখিলকে হাল ছেড়ে দিতে হয় কেন ?
উত্তরঃ নিখিল মৃত্যুদ্বয়ের সঙ্গে ঘুরে ঘুরে নানাভাবে তাকে উলটো কথা শোনানোর চেষ্টা করে । কিন্তু মৃত্যুশ্বায়ের চোখ দেখেই টের পাওয়া যায় যে, সে তার কথার মানে বুঝতে পারছে না ।