[মহুয়ার দেশ কবিতা] HS Class 12 Bengali MCQ and SAQ Question Answer || মহুয়ার দেশ কবিতার MCQ এবং SAQ প্রশ্ন উত্তর || Mahuyar Des Kobitar MCQ and SAQ Question Answer|| উচ্চমাধ্যমিক দ্বাদশ শ্রেণি বাংলার MCQ এবং SAQ প্রশ্ন উত্তর || মহুয়ার দেশ MCQ Mock Test || মহুয়ার দেশ মক টেস্ট
[মহুয়ার দেশ কবিতা] HS Class 12 Bengali MCQ and SAQ Question Answer || মহুয়ার দেশ কবিতার MCQ এবং SAQ প্রশ্ন উত্তর || Mahuyar Des Kobitar MCQ and SAQ Question Answer|| উচ্চমাধ্যমিক দ্বাদশ শ্রেণি বাংলার MCQ এবং SAQ প্রশ্ন উত্তর
MCQ
১। অবসন্ন মানুষদের চোখে কী হানা দেয় ?
- ক্লান্ত দুঃস্বপ্ন (উত্তর)
- ধুলোর কলঙ্ক
- ঘুম
- গভীর শব্দ
২। ‘আমার ক্লান্তির উপরে ঝরুক’-
- বকুল ফল
- মহুয়া ফুল (উত্তর)
- শিউলি ফুল
- এদের মধ্যে কোনোটিই নয়
SN Dey Complete Solution Class 12 (Click Here)
৩। সমর সেনের প্রথম কবিতা কোনটি?
- তুমি ও আমি (উত্তর)
- আমি ও তুমি
- শ্রীহর্ষ
- কবিতা
৪। সমর সেন কোন পত্রিকা সম্পাদনা করতেন?
- ফ্রন্টিয়ার (উত্তর)
- মিরর
- সবুজপত্র
- পশ্বাধম
৫। ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয় হয়েছে?
- “খোলা চিঠি”
- “নানাকথা”
- “কয়েকটি কবিতা” (উত্তর)
- “তিনপবর্ষ”
৬। কত খ্রিস্টাব্দে ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতাটি রচিত হয়?
- ১৯৩৬ খ্রিস্টাব্দে
- ১৯৩৭ খ্রিস্টাব্দে (উত্তর)
- ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দে
- ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে
৭। ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কোন জায়গার নিসর্গ প্রকৃতির বর্ণনা আছে?
- পুরুলিয়ার
- বাঁকুড়ার
- মেদিনীপুরের
- সাঁওতাল পরগনার (উত্তর)
৮। ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতাটি ক-টি স্তবকে বিভক্ত?
- ২টি (উত্তর)
- ১টি
- ৪টি
- ৩টি
৯। ‘গলিত সোনার মত উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ’-কে এঁকে দেয়?
- ডুবন্ত সূর্য
- উদীয়মান সূর্য
- অলস সূর্য (উত্তর)
- দুপুরের সূর্য
উচ্চমাধ্যমিকের সকল বিষয়ের মক টেস্ট (Click Here)
১০। উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ হল-
- গলিত সোনার মতো (উত্তর)
- জ্বলন্ত লাভার মতো
- পাকা সোনার মতো
- প্রজ্জ্বলিত সোনার মতো
১১। ‘অলস সূর্য দেয় এঁকে’-অলস সূর্য কী আঁকে?
- ধূসর ফেনা
- উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ (উত্তর)
- মহুয়া বন
- শীতের দুঃস্বপ্ন
১২। অলস সূর্য ছবি আঁকে-
- পশ্চিমের আকাশে
- দিগন্তে
- হৃদয়ে
- সন্ধ্যার জলস্রোতে (উত্তর)
১৩। ‘আর আগুন লাগে’-কোথায় আগুন লাগে?
- আলোর স্তম্ভে
- সন্ধ্যার জলস্রোতে
- জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায় (উত্তর)
- শীতের দুঃস্বপ্নে
১৪। ‘ঘুরে ফিরে ঘরে আসে’-কী ঘুরে ফিরে ঘরে আসে?
- ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাস (উত্তর)
- মহুয়ার গন্ধ
- কয়লাখনির শব্দ
- ধুলোর কলঙ্ক
১৫। “ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ঘুরে ফিরে ঘরে আসে।”-
- নির্জন নিঃসঙ্গতার মতো
- উজ্জ্বল স্তব্ধতার মতো
- সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাসের মতো
- শীতের দুঃস্বপ্নের মতো (উত্তর)
১৬। ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ঘুরে ফিরে ঘরে আসে’-‘বঙ্কিম’ শব্দটির অর্থ –
- বাঁকা (উত্তর)
- ঋজু
- সমান্তরাল
- এর মধ্যে কোনোটিই নয়
১৭। ‘মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ,’-‘মদির’ শব্দের অর্থ কী?
- মত্ত (উত্তর)
- মদযুক্ত
- অহংযুক্ত
- ভালোবাসা
১৮। “মেঘমদির মহুয়ার দেশ” আছে-
- খুব, খুব কাছে
- অনেক, অনেক দূরে (উত্তর)
- নিবিড় অরণ্যে
- প্রান্তরের শেষে
SN Dey Complete Solution Class 12 (Click Here)
১৯। ‘সমস্তক্ষণ সেখানে পথের দুধারে ছায়া ফেলে’-সমস্তক্ষণ সেখানে পথের দু-ধারে কী ছায়া ফেলে?
- দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস
- দেবদারু গাছ (উত্তর)
- মানুষ
- বটগাছ
[মহুয়ার দেশ কবিতা] HS Class 12 Bengali MCQ and SAQ Question Answer || মহুয়ার দেশ কবিতার MCQ এবং SAQ প্রশ্ন উত্তর || Mahuyar Des Kobitar MCQ and SAQ Question Answer|| উচ্চমাধ্যমিক দ্বাদশ শ্রেণি বাংলার MCQ এবং SAQ প্রশ্ন উত্তর
২০। কোন গাছের দীর্ঘ রহস্যের কথা ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় ব্যক্ত?
- দেবদারু (উত্তর)
- মহুয়া
- আম
- হিজল
২১। ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় রাতের নির্জন-নিঃসঙ্গতারে আলোড়িত করে-
- নিশাচরের কোলাহল
- অবসন্ন মানুষের অনাগোনা
- শিকারীর পদসঞ্চার
- সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস (উত্তর)
২২। দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস রাত্রের নির্জন নিঃসঙ্গতাকে কী করে?
- প্রফুল্ল
- প্রস্ফুটিত
- আলোড়িত (উত্তর)
- জীবন্ত
২৩। সমর সেন কার দৌহিত্র ছিলেন ?
- ক্ষিতিমোহন সেন
- অমর্ত্য সেন
- দীনেশচন্দ্র সেন (উত্তর)
- জগদীশচন্দ্র সেন
২৪। মহুয়ার দেশে অন্ধকার কেমন?
- তমসাচ্ছন্ন
- গভীর
- নিবিড় (উত্তর)
- কালো
২৫। মহুয়ার দেশে মাঝে মাঝে কবি কী শোনেন?
- জলস্রোতের শব্দ
- কয়লাখনির শব্দ (উত্তর)
- মাদলের শব্দ
- শিশিরের শব্দ
উচ্চমাধ্যমিকের সকল বিষয়ের মক টেস্ট (Click Here)
২৬। মহুয়া বনের ধারে কী আছে?
- কয়লাখনি (উত্তর)
- অভ্রের খনি
- তামার খনি
- হীরকের খনি
২৭। সবুজ সকাল কীসে ভেজা-
- শিশিরে (উত্তর)
- মেঘে
- জলে
- ভোরের আলোয়
২৮। “অবসন্ন মানুষের শরীরে দেখি” –
- ধুলোর কলঙ্ক (উত্তর)
- পোড়া দাগ
- অপমানের কলঙ্ক
- চাঁদের কলঙ্ক
২৯। অবসন্ন মানুষের শরীরে দেখি ধুলোর কলঙ্ক,’-কবি কখন অবসন্ন মানুষের শরীরে ধুলোর কলঙ্ক দেখেন?
- শিশিরে-ভেজা সবুজ সকালে (উত্তর)
- রাত্রিতে
- সন্ধ্যায়
- উজ্জ্বল স্তব্ধতায়
৩০। সমর সেনের জন্ম হয় কত খ্রিস্টাব্দে?
- ১৯১৬ খ্রিস্টাব্দে (উত্তর)
- ১৯১৭ খ্রিস্টাব্দে
- ১৯১৮ খ্রিস্টাব্দে
- ১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে
SAQ
১। “আর আগুন লাগে”- কোথায় আগুন লাগে?
উঃ মহুয়ার দেশে জলের অন্ধকারে ধূসর ফেনায় আগুন লাগে।
২। ‘মহুয়া’ কথার অর্থ কী?
উঃ ‘মহুয়া’ কথার অর্থ হল ‘মউল ফুল’, যার রস দিয়ে মাদক প্রস্তুত হয়।
৩। কবি কাকে ‘শীতের দুঃস্বপ্ন’ বলেছেন?
উঃ ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাসকে কবি ‘শীতের দুঃস্বপ্ন’ বলেছেন।
৪। “অলস সূর্য দেয় এঁকে”-অলস সূর্য কী এঁকে দেয়?
উঃ সন্ধ্যার জলস্রোতে অলস সূর্য গলিত সোনার মতো উজ্জ্ব আলোর স্তম্ভ এঁকে দেয়।
৫। “অলস সূর্য দেয় এঁকে”-‘অলস’ কথার অর্থ কী?
উঃ প্রশ্নে প্রদত্ত উদ্ধৃতিটিতে ব্যবহৃত ‘অলস’ কথার অর্থ ‘ক্লান্ত’
৬। “গলিত সোনার মতো উজ্জ্বল আলোর স্তম্ভ,”-পড়ত্তি সাধারণ অর্থ লেখো।
উঃ পঙ্ক্তিটির সাধারণ অর্থ হল- পড়ন্ত বিকেলের অস্তাচলন্ত সূর্যের স্বর্ণাভ রশ্মি সন্ধ্যার জলস্রোতে প্রতিফলিত হয়ে গতি সোনার মতো বর্ণ বিচ্ছুরণ ঘটায়।
৭। ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতাটি কবি সমর সেনের কোন কাব্য থেকে নেওয়া?
উঃ ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতাটি কবি সমর সেনের ‘কয়েকটি কবিতা’ নামক কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া।
৮। ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ কীভাবে কবির কাছে আসে?
উঃ ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ ঘুরে ফিরে কবির কাছে আসে।
SN Dey Complete Solution Class 12 (Click Here)
৯। “ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ঘুরে ফিরে ঘরে আসে”- ‘বঙ্কিম’ কথার অর্থ কী?
উঃ প্রশ্নে প্রদত্ত উদ্ধৃতিটিতে ব্যবহৃত ‘বঙ্কিম’ কথার অর্থ ‘বাঁকা’।
১০। “ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ঘুরে ফিরে ঘরে আসে”-‘ধোঁয়া’ এখানে কীসের প্রতীক?
উঃ ‘ধোঁয়া’ শব্দটি এখানে শিল্প-সভ্যতার প্রতীক।
১১। “ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস ঘুরে ফিরে ঘরে আসে”-‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?
উঃ নাগরিক বৃঢ় বাস্তবতায় ‘ধোঁয়ার বঙ্কিম নিঃশ্বাস’ বলতে কবি সমর সেন শহরের যান্ত্রিকতা থেকে সৃষ্ট দূষণের যন্ত্রণার কথাই উল্লেখ করেছেন।
১২। ‘শীতের দুঃস্বপ্নের মতো’ কে নেমে আসে?
উঃ ‘শীতের দুঃস্বপ্নের মতো’ ধোঁয়ার বঙ্কিম নিশ্বাস ঘুরে ফিরে আসে।
১৩। ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি সমর সেন ‘মহুয়ার দেশ’ বলতে কোন্ স্থানকে বুঝিয়েছেন?
উঃ ‘মহুয়ার দেশ’ কবিতায় কবি সমর সেন ‘মহুয়ার দেশ’ বলতে সাঁওতাল পরগনাকে বুঝিয়েছেন।
১৪। “অনেক, অনেক দূরে আছে”- অনেক, অনেক দূরে কী আছে?
উঃ অনেক, অনেক দূরে আছে মেঘমদির মহুয়ার দেশ।
উচ্চমাধ্যমিকের সকল বিষয়ের মক টেস্ট (Click Here)
১৫। কবি কাকে ‘মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ’ বলেছেন?
উঃ নাগরিক জীবন যন্ত্রণা থেকে বহুদূরে অবস্থিত কবির কল্পলোকে আবির্ভূত নামহীন এক সবপেয়েছির দেশ হল কবি বর্ণিত ‘মেঘ-মদির মহুয়ার দেশ ।
১৬। মহুয়ার দেশ কীসের প্রতীক?
উঃ মহুয়ার দেশ সবুজ সভ্যতার প্রতীক।
[মহুয়ার দেশ কবিতা] HS Class 12 Bengali MCQ and SAQ Question Answer || মহুয়ার দেশ কবিতার MCQ এবং SAQ প্রশ্ন উত্তর || Mahuyar Des Kobitar MCQ and SAQ Question Answer|| উচ্চমাধ্যমিক দ্বাদশ শ্রেণি বাংলার MCQ এবং SAQ প্রশ্ন উত্তর
১৭। “সমস্তক্ষণ সেখানে পথের দুধারে ছায়া ফেলে”-‘সেখানে’ বলতে কোন স্থানের কথা বলা হয়েছে?
উঃ ‘সেখানে’ বলতে অনেক অনেক দূরে থাকা মেঘমদির মহুয়ার দেশকে বোঝানো হয়েছে।
১৮। “সেখানে পথের দুধারে ছায়া ফেলে”-পথের দু-ধারে কোন গাছ ছায়া ফেলে?
উঃ পথের দু-ধারে দেবদারু গাছ ছায়া ফেলে।
১৯। “রাত্রির নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে।”-কে রাত্রির নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে?
উঃ দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাস রাত্রির নির্জন নিঃসঙ্গতাকে আলোড়িত করে।
২০। রাত্রির নির্জন নিঃসঙ্গতা কীভাবে আলোড়িত হয়?
উঃ দূর সমুদ্রের দীর্ঘশ্বাসের দ্বারা রাত্রের নির্জন নিঃসঙ্গতা আলোড়িত হয়।
২১। “আমার ক্লান্তির উপরে ঝরুক”- পঙ্ক্তিটিতে কোন ফুলের ঝরে পড়ার কামনা করা হয়েছে?
উঃ উদ্ধৃত পংতিটিতে মহুয়া ফুলের ঝরে পড়ার কামনা করা হয়েছে।
২২। কবি কোথায় মহুয়ার গন্ধ নিতে চাইছেন?
উঃ কবি তাঁর ক্লান্তির উপর মহুয়ার গন্ধ নিতে চাইছেন।
SN Dey Complete Solution Class 12 (Click Here)
২৩। ‘নামুক মহুয়ার গন্ধ।’—কবির এই প্রার্থনা কেন?
উঃ নাগরিক জীবনের যান্ত্রিকতায় ক্লান্ত, অবসন্ন কবি নিবিড় প্রকৃতির সান্নিধ্যে মহুয়া ফুলের সুবাসে দেহ মন সুরভিত করে তাঁর ক্লান্তি দূর করতে চান। তাই কবির এই প্রার্থনা।
২৪। কবি নিজের ক্লান্তির উপর কী ঝরে পড়া ও কী নামার কথা বলেছেন?
উঃ কবি নিজের ক্লান্তির উপর মহুয়া ফুল ঝরে পড়া ও মহুয়া ফুলের গন্ধ নেমে আসার কথা বলেছেন।
২৫। “এখানে অসহ্য, নিবিড় অন্ধকারে / মাঝে মাঝে শুনি” -‘এখানে’ বলতে কোত্থানের কথা বলা হয়েছে? ‘অসহ্য, নিবিড় অন্ধকার’ বলতে কী বোঝো?
উঃ আলোচ্য অংশে ‘এখানে’ বলতে মহুয়া বনের ধারে কয়লাখনির কথা বলা হয়েছে।
– অসহ্য, নিবিড় অন্ধকার’ অর্থে যে অন্ধকার অসহনীয় ও দুর্ভেদ্য তার কথা বলা হয়েছে।
২৬। কবি সমর সেন নগরজীবনের কোন দিকটা থেকে মনকে মুক্ত করতে চেয়েছিলেন?
উঃ কবি সমর সেন নগরজীবনের দৈনন্দিন ব্যস্ততা ও একঘেয়েমি থেকে মনকে মুক্ত করতে চেয়েছিলেন।
২৭। “এখানে অসহ্য, নিবিড় অন্ধকারে/মাঝে মাঝে শুনি”-বক্তা কী শোনেন?
উঃ নিবিড় অন্ধকারে কবি মহুয়া বনের ধারে কয়লাখনির গভীর ও বিশাল শব্দ শোনেন।
২৮। ‘…গভীর, বিশাল শব্দ,’-কী গভীর এবং সেখানে কীসের শব্দ হয়?
উঃ কয়লাখনি গভীর এবং সেখানে মহুয়ার দেশের শ্রমিকদের কয়লা ভাঙার শব্দ হয়।
২৯। ‘শিশিরে-ভেজা সবুজ সকালে’ কবি কী দেখেন?
উঃ ‘শিশিরে-ভেজা সবুজ সকালে’ কবি অবসন্ন মানুষের শরীরে ধুলোর কলঙ্ক দেখেন।
৩০। অবসন্ন মানুষের শরীরে দেখি’- কবি অবসন্ন মানুষের শরীরে কী দেখতে পান?
উঃ কবি অবসন্ন মানুষের শরীরে ধুলোর কলঙ্ক দেখতে পান।
৩১। “ঘুমহীন তাদের চোখে হানা দেয়”-কাদের চোখে কী হানা দেয়?
উঃ কয়লাখনির অবসন্ন শ্রমজীবী মানুষদের নিদ্রাহীন চোখে ক্লান্তির দুঃস্বপ্ন হানা দেয়।
৩২। ‘ধুলোর কলঙ্ক’ বলতে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?
উঃ ‘ধুলোর কলঙ্ক’ অর্থে সম্মানহীন জীবনযাত্রার কথা কবি বলেছেন। শ্রমিক মানুষ যারা সমাজের স্বার্থে শ্রমদান করে চলেছে; কিন্তু সমাজে তারা উপেক্ষিত, লাঞ্ছিত ও অপমানিত।
উচ্চমাধ্যমিকের সকল বিষয়ের মক টেস্ট (Click Here)
৩৩। “ঘুমহীন তাদের চোখে হানা দেয়”-‘তাদের’ বলতে কাদের কথা বলা হয়েছে?
উঃ’তাদের’ বলতে কয়লাখনির অবসন্ন শ্রমজীবী মানুষদের কথা বলা হয়েছে।
৩৪। “অবসন্ন মানুষের শরীরে দেখি ধুলোর কলঙ্ক,” -কবি কখন অবসন্ন মানুষের শরীরে ধুলোর কলঙ্ক দেখেন?
উঃ মহুয়ার দেশে শিশিরভেজা সবুজ সকালে কবি অবসন্ন মানুষের শরীরে ধুলোর কলঙ্ক দেখেন।